আমরা এমপিওভুক্ত শিক্ষক কর্মচারী আমরা কিন্তু গর্ব করে বলতেই পারি যে, আমরা পুরো মাস বেতন ছাড়াও কাটিয়ে দিতে পারি। আমরা প্লেটোর দর্শনের অনুসারী। আমাদের সংসার নেই, আমাদের পরিবার নেই, নেই
শিক্ষকদের বেতনের বিড়ম্বনা দুর করার জন্য সরকার উদ্যোগ নেয় যে, এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন ইএফটির মাধ্যমে প্রেরণের। এখন এ উদ্যোগ গলার কাটা হয়ে দাঁড়িয়েছে। মাউশির কিছু হটকারি সিদ্ধান্তের ফলে। মাউশির কোন
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মতো ইলেকট্রনিক ফান্ড ট্রান্সফার বা ইএফটির মাধ্যমে শিক্ষকদের বেতন-ভাতা দেওয়ার উদ্যোগ নেয় শিক্ষা মন্ত্রণালয়। কয়েক মাসের ট্রায়ালের পর গত মাস থেকে শিক্ষকদের বেতন ইএফটিতে দেওয়া শুরু হয়েছে। এ
গত ৫ অক্টোবর সরকারের ঘোষনা মতে এমপিওভুক্ত শিক্ষক কর্মচারীদের বেতনের টাকা ইএফটিতে প্রেরণের উদ্যোগ গ্রহণ করে মাউশি। কিন্তু উদ্যােগ গ্রহেণের পরে হতে নানাবিধ সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে এমপিওভুক্ত শিক্ষক কর্মচারীদের।
এ পরিপ্রেক্ষিতে গত ৫ অক্টোবর বিশ্ব শিক্ষক দিবসে ইএফটিতে বেসরকারি শিক্ষকদের এমপিওর বেতন-ভাতা দেওয়ার ঘোষণা দেয় শিক্ষা মন্ত্রণালয়। প্রাথমিকভাবে বেসরকারি এমপিওভুক্ত স্কুল-কলেজের ২০৯ জন শিক্ষক-কর্মচারীর অক্টোবর মাসের এমপিও ইএফটিতে ছাড়
আজ ১২/০২/২৫ ইং তারিখ রোজ মঙ্গলবার এমপিওভুক্ত শিক্ষক কর্মচারীদের জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোট এর নেতাকর্মীদের সাথে গুরত্বপূর্ণ মতবিনময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। সেই সভায় উভয় পক্ষের মধ্যে অত্যন্ত হৃদ্যতা পূর্ণ ভাবে মত
অভাগা যেদিকে চায়, সেদিকেই সাগর শুকিয়ে যায়। বাংলায় এই প্রবাদটি এমপিওভুক্ত শিক্ষক কর্মচারীদের ক্ষেত্রে অনেকটাংশে সত্য বলে ধরে নেওয়ায় যায়। এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কর্মরত শিক্ষক-কর্মচারীদের চতুর্থ ধাপে ইএফটির মাধ্যমে বেতন-ভাতা দিতে