বাংলাদেশে উচ্চশিক্ষিত অথচ সকল সময়ের অবেহেলিত কোনো পেশাজীবী গোষ্ঠীর নাম যদি বলা হয় তবে এক বাক্যে উচ্চারিত হবে ‘এমপিওভুক্ত শিক্ষক’। বলাবাহুল্য,দেশের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষার প্রায় ৯৭ শতাংশই এই বেসরকারি তথা
বাংলায় একটা প্রবাদ আছে “অভাগা যেদিকে চায়, সগার শুকিয়ে যায়।” বর্তমান অন্তর্বতীকালীন সরকার এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন প্রদানের দুংখ দুর্দশা দেখে গত ৫ অক্টোবর বিশ্ব শিক্ষক দিবসে ইএফটিতে বেতন-ভাতা দেয়ার ঘোষণা
এমপিওভুক্ত শিক্ষক কর্মচারীদের বেতন প্রদানের বৈষম্য দুরীকরণের লক্ষ্যে বর্তমান সরকার গত ৫ অক্টোবর বিশ্ব শিক্ষক দিবসে ইএফটিতে বেতন-ভাতা দেয়ার ঘোষণা দেয়। প্রাথমিকভাবে বেসরকারি এমপিওভুক্ত স্কুল-কলেজের ২০৯ জন শিক্ষক-কর্মচারীর অক্টোবর মাসের
বাংলাদেশের সকল পেশার সকল মানুষের কাছে একটা প্রশ্ন করব আজ আশা করি সকলে জেনে বুঝে তার পর এর উত্তর দিবেন। আচ্ছা বলেন তো এমপিওভুক্ত শিক্ষক কর্মচারীদের কি সরকার অকারণে বেতন
গত ৫ অক্টোবর বিশ্ব শিক্ষক দিবসে ইএফটিতে বেসরকারি শিক্ষকদের এমপিওর বেতন-ভাতা দেয়ার ঘোষণা দেয় শিক্ষা মন্ত্রণালয়। প্রাথমিকভাবে বেসরকারি এমপিওভুক্ত স্কুল-কলেজের ২০৯ জন শিক্ষক-কর্মচারীর অক্টোবর মাসের এমপিও ইএফটিতে ছাড় হয়। পরে
এমপিওভুক্ত শিক্ষক কর্মচারীদের ইএফটি নিয়ে নাটকের শেষ নাই। আগের কাজ পরে আরও পরের কাজ আগে এটা এদেশের আমলা সরকারী চাকুরীজিবীদের চিরাচারিত নীতি। এসমস্ত নীতি জ্ঞানহীন কাজকর্মের জন্য সরকারকে যে প্রতিনিয়ত
চলমান আন্দোলনের কারণে হোক বা সরকারের বোধদ্বয়ের কারণেই হোক শতভাগ উৎসব ভাতা হয়তবা আগামী ঈদ থেকে প্রদান করতে পারে সরকার। এব্যাপারে আলাপ আলোচনা চলছে। যা অবশ্যই আমাদের জন্য অত্যন্ত খুশির