এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের অধিকার আদায়ে প্রধান বাঁধা হিসেবে নেতৃত্বের জটিলতা একটি গুরুতর সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। যখন একটি আন্দোলন বা দাবি আদায়ের জন্য সঠিক ও সুসংহত নেতৃত্বের অভাব থাকে, তখন আন্দোলনটি শক্তিশালী
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান জাতীয়করণ, শতভাগ উৎসব ভাতা, সরকারি কর্মচারীদের মতো একই হারে বাড়িভাড়া ও চিকিৎসা ভাতার দাবিতে অবস্থান ও প্রতীকী অনশন কর্মসূচি পালন করছেন। দুপুরে তারা ফের সচিবালয় অভিমুখে পদযাত্রা করেন।
বেসরকারি এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কর্মরত আরও আট হাজারের বেশি শিক্ষক-কর্মচারীকে ৫ম ধাপে ইলেক্ট্রনিক ফান্ড ট্রান্সফার বা ইএফটির মাধ্যমে বেতন-ভাতা দেওয়া হবে। জানুয়ারি মাসের বেতন দেওয়ার প্রক্রিয়া শেষ হওয়ার পর তাদের বেতন
এমপিওভুক্ত শিক্ষক কর্মচারীরা সারাজীবন বৈষম্যের সাথে বসবাস করছে আজীবন হয়তবা করেই যাবে। বৈষম্য দুরীকরণের জন্য বর্তমান সরকার যে উদ্যোগ গ্রহণ করে তা আজ প্রশ্নের সম্মুখীন মাউশির কিছু বির্তকিত সিদ্ধান্তের কারণে।
এমপিওভুক্ত শিক্ষক কর্মচারীদের বেতন নিয়ে সমস্যা যেন শেষই হচ্ছে না। একের পর এক জটিলতা লেগেই আছে। আবারও শোনা যাচ্ছে জানুয়ারির বেতন সকল শিক্ষক কর্মচারী একসাথে পাবে না। আসলে মাউশিতে হচ্ছেটা
বলা হয়ে থাকে একটি দেশের ভাগ্যে উন্নয়নে শিক্ষার ভুমিকা প্রধান আর এ কাজে প্রধান ভুমিকা যারা পালন করে তারা হলেন সেদেশের শিক্ষক সমাজ। আর সেই শিক্ষকদের যদি কারণে অকারণে অপমান
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের আইবাস ডাবল প্লাস সফটওয়্যারে ইলেকট্রনিক ফান্ড ট্রান্সফারে (ইএফটি) জানুয়ারির এমপিও ছাড়ের অনুমোদন দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এখন দেখা যাক শিক্ষক কর্মচারীদের হাতে বেতন পৌছাতে আরও কতদিন লাগে। মঙ্গলবার (২৫