এমপিওভুক্ত শিক্ষক সমাজের জন্য দীর্ঘদিনের এক প্রত্যাশিত দাবি ছিল শতভাগ উৎসব ভাতা প্রদান। সেই আজ হতে ২১ বছর পূর্বে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের আন্দোলনের মুখে তৎকালীন সরকার আপদকালীন সমাধান হিসেবে শিক্ষকদের ২৫%
এমপিওভুক্ত কর্মচারীদের উৎসব ভাতা বাড়ছে না, থাকছে ৫০ শতাংশই বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কর্মরত এমপিওভুক্ত কর্মচারীদের উৎসব ভাতা বাড়ছে না। তারা আগের নিয়মেই আসন্ন ঈদুল আযহায় মূল বেতনের ৫০ শতাংশ হারে উৎসব
এমপিওভুক্ত বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কর্মরত শিক্ষকদের উৎসব ভাতা ৫০ শতাংশে উন্নীত করার বিষয়ে সম্মতিপত্র দিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়। এই খবর অনেক পুরাতন এবং এই খবর যতটা আনন্দের ছিল ঠিক তার মধ্যে ছিল
এমপিওভুক্ত বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কর্মরত শিক্ষকদের উৎসব ভাতা ৫০ শতাংশে উন্নীত করার বিষয়ে সম্মতিপত্র দিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়। এই খবর অনেক পুরাতন এবং এই খবর যতটা আনন্দের ছিল ঠিক তার মধ্যে ছিল
ঈদের আগে এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন ও উৎসব ভাতা পাওয়ার আশ্বাস মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) মহাপরিচালক প্রফেসর ড. মুহাম্মদ আজাদ খান জানিয়েছেন, আসন্ন ঈদুল আজহার পূর্বেই এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা মে মাসের
এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের প্রজ্ঞাপন জারি: কেন এই দীর্ঘসূত্রতা? বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থা যে কয়টি স্তম্ভের উপর দাঁড়িয়ে আছে, তার অন্যতম হচ্ছে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষক-কর্মচারীরা। এদের অনেকেই এমপিওভুক্ত – অর্থাৎ সরকার
এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের এপ্রিল মাসের বেতন এখনো অনিশ্চিত, আইবাস++-এর কাজ অসমাপ্ত এপ্রিল মাসের বেতন এখনো হাতে পাননি বেসরকারি স্কুল ও কলেজের এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা। কারণ, অর্থ মন্ত্রণালয়ের আইবাস++ শাখা এখনো তাদের বেতন