এমপিওভুক্ত শিক্ষক কর্মচারীদের ভোগান্তি কমানোর জন্য সরকার মাউশিকে নির্দেশ দেয় যে, এমপিওভুক্ত শিক্ষক কর্মচারীদের বেতন ইএফটিতে প্রেরণের যাবতীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য। সেই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের ধারবাহিকতায় মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরাধীন
আজ ১২/০২/২৫ ইং তারিখ রোজ মঙ্গলবার এমপিওভুক্ত শিক্ষক কর্মচারীদের জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোট এর নেতাকর্মীদের সাথে গুরত্বপূর্ণ মতবিনময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। সেই সভায় উভয় পক্ষের মধ্যে অত্যন্ত হৃদ্যতা পূর্ণ ভাবে মত
বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে কমর্রত এমপিওভুক্ত ৩ লক্ষ আশি হাজারের অধিক শিক্ষক কর্মচারীর মধ্যে ১ম ধাপে ১ লক্ষ ৮৯ হাজার শিক্ষক কর্মচারীর বেতন প্রদান করে ইএফটির মাধ্যমে।
বাংলাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষক কর্মচারীর সংখ্যা প্রায় ৬ লাখ। এত বৃহৎ একটা পেশাজীবি হওয়া সত্ত্বেও এমপিওভুক্ত শিক্ষক কর্মচারীগণ আজীবন নিগৃহীত, নিপীড়ীত ও নির্যাতিত হয়েছে বিভিন্ন সময়ে। এমপিওভুক্ত শিক্ষক কর্মচারীগণ যখনই কোন
বাংলাদেশের যত গুলো পেশা আছে তার মধ্যে আমার মনে হয় সবচেয়ে অবহেলিত এক পেশার নাম হলো এমপিওভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পেশাগত দায়িত্ব পালন করা। সারাজীবন শুধু আমরা বৈষম্যের যাতাকলে পিষ্ঠ হয়ে
ইএফটিতে বেতন হবে জেনে এমপিওভুক্ত শিক্ষক কর্মচারীরা আশায় বুক বেঁধে ছিল যে, এই বুঝি আমাদের বেতন প্রাপ্তির ক্ষেত্রে আমাদের দীর্ঘসূত্রীতার রেশ কাটতে চলেছে। কিন্তু কে জানত মুদ্রার ওপিঠে লুকিয়ে আছে
ইএফটির নির্দেশনা যেন শেষ হচ্ছে না আজ এক কথা বলে তো কাল আরেক কথা বলতেছে। ছোট গল্পের মতো “শেষ হইয়াও হইলনা শেষ”। আজ মাউশি সুত্রে নতুন নির্দেশনা প্রকাশ হয়েছে। সেই