1. admin@kp-nat.com : admin : Ayub Ali
  2. ayub.bhs@gmail.com : Ayub ali : Ayub ali
বুধবার, ১২ মার্চ ২০২৫, ০৮:২৪ অপরাহ্ন
Title :
সরকারী চাকুরীজীবিদের প্রাপ্ত সুযোগ সুবিধা ও এমপিওভুক্ত শিক্ষক কর্মচারীদের প্রাপ্ত সুযোগ সুবিধা। আন্দোলনে সকলের প্রাপ্তির খাতা ভরা, কেবল এমপিওভুক্ত শিক্ষক ছাড়া। কিন্তু কেন? নতুন এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন নিয়ে যা জানালো মাউশি। সরকারী শিক্ষক কর্মচারী বনাম এমপিওভুক্ত শিক্ষক কর্মচারী! এ কেমন বৈষম্য? এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ফেব্রুয়ারির বেতন ও বোনাস নিয়ে মাউশির আশ্বাস। ইএফটির ৫ম ধাপের শিক্ষক কর্মচারীর বেতনের খবর। সংশোধনের পরিপূর্ণ নির্দেশিকা ১০০% Authentic. এই এডিট অপশন কতটুকু সাহায্য করবে সংশোধনীর জন্য? সংশোধন কিন্তু সবার লাগবে তবে…… এমপিওভুক্ত শিক্ষক কর্মচারী সুযোগ সুবিধা কতটুুকু বাড়ছে?

আমদের দেশের রাজনৈতিক নেতারা দলের না হয়ে দেশের হতে পারে না কেন?

  • Update Time : শনিবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২৪
  • ১৪ Time View
রাজৈ্নতিক

এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ এবং জটিল প্রশ্ন। আমাদের দেশের অনেক রাজনৈতিক নেতার কর্মকাণ্ড দেখে মনে হয়, তারা ব্যক্তিগত বা দলের স্বার্থকে প্রাধান্য দেন এবং জাতীয় স্বার্থকে সবার উপরে রাখেন না। এর কারণগুলো অনেক রকম হতে পারে:

১. ক্ষমতার রাজনীতি ও দলীয় স্বার্থ

  • অনেক অধিকাংশ নেতার মূল লক্ষ্য থাকে ক্ষমতায় টিকে থাকা। এর জন্য তারা দলের অনুগতদের পক্ষে সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হন, যা জাতীয় স্বার্থকে পিছনে ফেলে দেয়। জনগণের স্বার্থ তাদের কাছে তুচ্ছ।
  • দলীয় কাঠামোর কারণে দল ও নেতৃত্বের প্রতি অন্ধ আনুগত্য তাদের কাছ থেকে প্রত্যাশিত হয়। দলের মধ্যে গণতন্ত্রের কোন ছিটেফোটা আমাদের দেশের দল গুলোর মধ্যে খুঁজে পাওয়া মুশকিল।

২. দায়বদ্ধতার অভাব

  • গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার দুর্বলতা এবং স্বচ্ছতার অভাব অনেক সময় নেতাদের দায়বদ্ধতা কমিয়ে দেয়।
  • সঠিক জবাবদিহিতার অভাবে নেতারা সহজেই নিজেদের বা দলের স্বার্থে কাজ করতে পারেন।

৩. শিক্ষা ও সচেতনতার অভাব

  • কিছু নেতার মধ্যে সঠিক দৃষ্টিভঙ্গি, জাতীয় চেতনা এবং দূরদর্শিতার অভাব থাকতে পারে।
  • রাজনৈতিক নেতাদের মধ্যে আদর্শগত শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ না থাকায় তারা দলের বা গোষ্ঠীর স্বার্থে আটকে পড়েন।

৪. দুর্নীতি ও স্বার্থপরতা

  • অনেক ক্ষেত্রেই ব্যক্তিগত লাভ ও স্বার্থ রাজনৈতিক নেতৃত্বকে প্রভাবিত করে।
  • সরকারি তহবিল, প্রকল্প, এবং সুযোগ-সুবিধার অপব্যবহারের মাধ্যমে তারা দলের লোকজনের মধ্যে ভাগাভাগি করে দেন।

৫. জনগণের ভূমিকা

  • নেতারা অনেক সময় বুঝতে পারেন যে, জনগণ তাদের যথাযথভাবে জবাবদিহি করবে না বা তাদের কর্মকাণ্ড নিয়ে প্রশ্ন তুলবে না।
  • ভোটারদের মধ্যে সচেতনতার অভাব থাকলে নেতারা জাতীয় স্বার্থের চেয়ে দলীয় স্বার্থকে বেশি গুরুত্ব দেন।
  • আমরা সাধারণ জনগণের মধ্যে সচেতনতার অনেক অভাব আছে।

৬. ০৫ আগষ্ট পরবর্তী রাজনীতিবিদ দের ভুমিকাঃ

  • বর্তমান সময়ের প্রেক্ষাপটে আমাদের দেশের রাজনীতিবিদদের ভুমিকা হতাশাজনক।
  • বর্তমান সময়ের প্রেক্ষাপটে আমাদের দেশের রাজনীতিবিদদের ভুমিকা হতাশাজনক।
  • রাজনীতিবিদরা ক্ষমতার মোহে অন্ধ হয়ে গেছে তারা ভালো-মন্দ ভুলে গেছে।
  • তারা ভুলে গেছে তারা দেশের সেবক তাদের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে দেশের সেবা করা সেটা ভুলে গিয়ে ক্ষমতায় যাওয়াটা তাদের একমাত্র লক্ষ্য হয়ে দাঁড়িয়েছে।
  • গত 5 আগষ্ট অভ্যুথান বলেন আর বিপ্লব বলেন রাজনীতিবিদদের ভুমিকা কিন্তু প্রশ্নবিদ্ধ। অথচ তারা এখন কিনা ক্ষমতায় আসা নিয়ে ব্যাতিব্যস্ত হয়ে পড়েছে

7. ক্ষমতাই তাদের একমাত্র চাওয়াঃ

  • ্‌

8. জনগণের চাহিদা মুল্যহীনঃ

  • ব্ব

9. সেবক নয় শাসকঃ

10. ক্ষমতায় যাওয়ার পূর্বে ও পরেঃ.

  • ৃিুৃুৃ

পরিবর্তনের উপায়

  1. শিক্ষা ও সচেতনতা বৃদ্ধি: নাগরিকদের সচেতন হতে হবে এবং সঠিক নেতৃত্ব বেছে নেওয়ার ক্ষমতা অর্জন করতে হবে।
  2. দলীয় রাজনীতির সংস্কার: দলগুলোর অভ্যন্তরীণ গণতন্ত্র নিশ্চিত করতে হবে।
  3. দায়বদ্ধতা বৃদ্ধি: নেতাদের জবাবদিহির আওতায় আনতে আইনের কঠোর প্রয়োগ নিশ্চিত করা দরকার।
  4. জনগণের অংশগ্রহণ: সাধারণ মানুষকে রাজনৈতিক প্রক্রিয়ায় আরও সক্রিয় হতে হবে এবং তাদের স্বার্থ রক্ষার জন্য চাপ সৃষ্টি করতে হবে।

এ সমস্যাগুলো দূর করতে সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন। নেতারা যখন দেশের উন্নয়নকে নিজেদের ব্যক্তিগত বা দলের স্বার্থের উপরে স্থান দেবেন, তখনই এই চিত্র পাল্টাবে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আমার খবর
© All rights reserved © 2025 Kisukhoner Pathshala
Customized By BlogTheme