1. admin@kp-nat.com : admin : Ayub Ali
  2. ayub.bhs@gmail.com : Ayub ali : Ayub ali
শুক্রবার, ১০ অক্টোবর ২০২৫, ০২:৫৫ অপরাহ্ন
Title :
Mpo শিক্ষক কর্মচারীদের বাড়িভাড়া নিয়ে নতুন চক্রান্তের আভাস বাড়িভাড়া বৃদ্ধির পরিপত্র ও প্রজ্ঞাপন নিয়ে স্পষ্ট অবস্থান জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোটের MPO শিক্ষক কর্মচারীদের আনুপাতিক হারে বাড়িভাড়া ও অন্যান্য সুযোগ সুবিধা নিশ্চিতে লিগ্যাল নোটিশ নির্বাচনের আগেই প্রতিষ্ঠান প্রধান নিয়োগ প্রক্রিয়া শেষ করার বিষয়ে যা জানাল মন্ত্রণালয় আবারও অর্থ মন্ত্রণালয়ে চিঠি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের-প্রসংগ শতাংশ আকারে বাড়িভাড়া বদলি সফটওয়্যার তৈরি নিয়ে যে সিদ্ধান্ত হলো মাউশি ও ইএমআইএসেলের সভায় বাড়িভাড়া বৃদ্ধির পরিপত্র ও প্রজ্ঞাপন কোনদিন যা জানাল মন্ত্রণালয় আগের পরিপত্র বাতিল শতকরা আকারে বাড়ি ভাড়া পাবে এমপিওভুক্ত শিক্ষক কর্মচারীরা অত্যন্ত স্পর্শকাতর এবং গোপনীয় সভায় মিলিত শিক্ষা ও অর্থামন্ত্রণালয় নতুন পে স্কেলে গ্রেড কমালে লাভবান হবে কে বা কারা

MPO ভুক্ত প্রতিষ্ঠান প্রধান নিয়োগ বন্ধ রাখার নির্দেশ যা জানাল শিক্ষা মন্ত্রণালয়

  • Update Time : সোমবার, ৬ অক্টোবর, ২০২৫
  • ২০৮ Time View
MPO ভুক্ত প্রতিষ্ঠান প্রধান নিয়োগ বন্ধ রাখার নির্দেশ যা জানাল শিক্ষা মন্ত্রণালয়

বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়ে বড় ধরনের পরিবর্তন এনেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এখন থেকে বেসরকারি স্কুল, কলেজ ও মাদরাসার অধ্যক্ষ, উপাধ্যক্ষ, প্রধান শিক্ষক, সহকারী প্রধান শিক্ষক, সুপার ও সহকারী সুপার নিয়োগ আর প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষ নিজেরা করতে পারবে না। এসব পদে নিয়োগ কার্যক্রম সম্পূর্ণভাবে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের (এনটিআরসিএ) হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে।

রবিবার (৬ অক্টোবর) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের উপসচিব সাইয়েদ এ জেড মোরশেদ আলী স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ নির্দেশনা জারি করা হয়। বিজ্ঞপ্তিতে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়েছে যে সরকার নীতিগতভাবে সিদ্ধান্ত নিয়েছে—এনটিআরসিএ-এর মাধ্যমে উল্লিখিত পদগুলোতে নিয়োগ প্রদান করা হবে।

একই সঙ্গে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, নতুন নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত কোনো প্রতিষ্ঠান নিজ উদ্যোগে অধ্যক্ষ, উপাধ্যক্ষ বা সমমানের প্রধান/সহকারী প্রধান পদে নিয়োগ দিতে পারবে না। অর্থাৎ বর্তমানে এসব পদে নিয়োগ কার্যক্রম কার্যত বন্ধ থাকবে।

এই সিদ্ধান্তকে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের একটি নীতিগত সংস্কার হিসেবে দেখা হচ্ছে। কারণ এর মাধ্যমে নিয়োগ প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা, যোগ্যতা যাচাই এবং কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণ নিশ্চিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে। তবে অন্যদিকে, অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান মনে করতে পারে যে এ ধরনের সিদ্ধান্ত তাদের প্রশাসনিক স্বাধীনতা সীমিত করবে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আমার খবর
© All rights reserved © 2025 Kisukhoner Pathshala
Customized By BlogTheme