গত ০৫ তারিখে সরকার যখন ঘোষণা করে যে, এমপিওভুক্ত শিক্ষক কর্মচারীদের বেতন আগামী জানুয়ারী মাস থেকে অর্থাৎ ডিসেম্বর বেতন ইএফটিতে পাবে। এর ফলে যা হলো এমপিওভুক্ত শিক্ষক কর্মচারীগণ আনন্দে আত্নহারা
ইএফটি (Electronic Fund Transfer) এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য অনেকটা আশীর্বাদ এবং অভিশাপ উভয়ই হতে পারে, এবং এটি পুরোপুরি নির্ভর করে বিভিন্ন পরিস্থিতির ওপর। চলুন, এর দুটি দিক আলোচনা করি: ইএফটি –
চলমান আন্দোলনের কারণে হোক বা সরকারের বোধদ্বয়ের কারণেই হোক শতভাগ উৎসব ভাতা হয়তবা আগামী ঈদ থেকে প্রদান করতে পারে সরকার। এব্যাপারে আলাপ আলোচনা চলছে। যা অবশ্যই আমাদের জন্য অত্যন্ত খুশির
www.emis.gov.bd এই লিংকে গিয়ে লগইন করুন প্রতিষ্ঠানের এমপিও পাসওয়ার্ড দিয়ে। লগইন করার পর এমপিও ড্যাশবোর্ড ওপেন হবে। বক্স চিহ্নিত স্থানে ক্লিক করুন। ক্লিক করলে নিচের অনুরুপ উইন্ডো ওপেন হবে হবে।
ইএফটি (Electronic Fund Transfer) বা বেতন স্থানান্তর পদ্ধতির সমস্যা এবং এর পিছনে দায়ী কে, সে প্রশ্নটি অনেক শিক্ষকের মনে নানা ধরনের বিতর্ক সৃষ্টি করতে পারে। সাধারণভাবে, ইএফটি সমস্যার কারণে দায়ী
গত ১২ তারিখ হতে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের চাকুরী জাতীয়করণের লক্ষ্যে হাজার হাজার শিক্ষক রাজপথে অবস্থান করছে। বেসরকারি এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান জাতীয়করণের দাবি আদায়ে অনশন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে ‘এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোট’।
এমপিওভুক্ত শিক্ষক কর্মচারীদের চলমান আন্দোলন এর অংশ হিসেবে আজ বৃহস্পতিবার ২০/০২/২৫ তারিখ শিক্ষা ভবনের উদ্দেশ্যে রওনা হবে দুপুর ২টায়। এরপরও যদি আন্দোলনের ফল না আসে অর্থাৎ সরকারের পক্ষ থেকে যদি