৫ অক্টোবর শিক্ষক দিবসে শিক্ষকদের ভাগ্যন্নোয়নের পদক্ষেপ গ্রহণ করায় এমপিওভুক্ত শিক্ষক সমাজ আনন্দে উল্লসিত হয়েছিল। কিন্তু সেই আন্দন এখন বিষাদে পরিণত হয়েছে। আজ তিন মাস থেকে অনেক শিক্ষক বেতন বিহীন।
গত ৫ অক্টোবর বর্তমান অন্তর্বতীকালীন সরকারের শিক্ষা উপদেষ্ট ঘোষনায় এমপিওভুক্ত শিক্ষক কর্মচারীর মধ্যে খুশির আমেজ সৃষ্টি হয় এই কারণে যে, এখন থেকে বুঝি আমাদের বেতন প্রদানের সৃষ্ট মাউশির জটিলতা নিরসন
এমপিওভুক্ত শিক্ষক কর্মচারীদের বেতনের সমস্যা দুরীকরণের জন্য গত ৫ অক্টোবর সরকার ঘোষণা করে যে, এমপিওভুক্ত শিক্ষক কর্মচারীদের বেতন ইএফটির মাধ্যমে প্রদান করা হবে। সেই প্রক্রিয়া অংশ হিসেবে প্রাথমিকভাবে বেসরকারি এমপিওভুক্ত
এমপিওভুক্ত শিক্ষক কর্মচারীরা আজীবন শোষণের যাতাকলে পিষ্ট এই পিষ্টতা থেকে বাঁচানোর লক্ষ্যে ববর্তমান সরকার যে উদ্যোগ গ্রহণ করে তা আজ প্রশ্নের সম্মুখীন মাউশির কিছু বির্তকিত সিদ্ধান্তের কারণে। বেতন প্রদানের বৈষম্য
★★ MPO কপিতে যে সকল ভূল থাকলে, সংশোধনের জন্য আবেদন করতে পারবেন এবং কি কি কাগজপত্র প্রয়োজন হতে পারে- তা জানতে এমপিও মডিউলের কারেকশন অপশনের ৬ নং ধাপে ক্লিক করুন
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন প্রদানে জটিলতা একটি দীর্ঘমেয়াদী এবং সমালোচিত সমস্যা, যা বিভিন্ন কারণের কারণে সৃষ্টি হয়েছে। যদিও এমপিও (মন্ত্রণালয় পরিচালিত প্রোগ্রাম) বা সরকারি অনুমোদিত শিক্ষক কর্মচারী হিসেবে বেতন প্রদান একটি
বৈষম্য আর এমপিওভুক্ত শিক্ষক কর্মচারী যেন এক সুতায় গাঁথা। বৈষম্য দুরীকরণের জন্য বর্তমান সরকার যে উদ্যোগ গ্রহণ করে তা আজ প্রশ্নের সম্মুখীন মাউশির কিছু বির্তকিত সিদ্ধান্তের কারণে। বেতন প্রদানের বৈষম্য