এমপিওভুক্ত শিক্ষক কর্মচারীদের ইএফটির বেতন প্রদানের সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর থেকেই নানা ধরনের জটিলতা লেগেই আছে। এমপিওভুক্ত শিক্ষক কর্মচারীদের গত ৫ অক্টোবর ২০২৪ শিক্ষক দিবসে সরকার ঘোষণা দেয় যে, তাদের বেতনও
ভুত যদি সরিষার মধ্যেই থাকে তাহলে ভূত তারাবে কি দিয়ে। বাংলা সাহিত্যে কথাটা অনেক প্রচলিত এবং অনেক বড় সত্য হিসেবে অনেক বিষয়ে উপমা হিসেবে সবাই ব্যবহার করে। ইএফটির মাধ্যমে বেতন
এমপিভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের আইবাস ডাবল প্লাসের ইলেকট্রনিক্স ফান্ড ট্রান্সফারে (ইএফটিতে) বেতন-ভাতার ৩য় ধাপের টাকা ছাড়ের নির্দেশ দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এই ধাপে স্কুল- কলেজের মোট ৮৪ হাজার ৭৭৬ জন শিক্ষক-কর্মচারীর অ্যাকাউন্টে টাকা
আমাদের দেশে যতগুলো পেশা আছে তার মধ্যে আমার মনে হয় সবচেয়ে অবহেলিত ও আশ্চর্য এক পেশার নাম হলো এমপিওভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পেশাগত দাযিত্ব পালন করা। এমপিওভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পেশাগত দায়িত্ব
এমপিওভুক্ত শিক্ষক কর্মচারীদের গত ৫ অক্টোবর ২০২৪ শিক্ষক দিবসে সরকার ঘোষণা দেয় যে, তাদের বেতনও সরকারী কর্মচারীদের ন্যায় ইএফটির মাধ্যমে প্রেরণ করা হবে। সেই লক্ষ্যে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষক কর্মচারীদের ইএফটির মাধ্যমে বেতন প্রদানের ধারাবাহিকতায় আজ রবিবার থেকে আবার শুরু হচ্ছে অপেক্ষার পালা। প্রতিদিন শুধু অপেক্ষা অপেক্ষা আর অপেক্ষা কবে কখন কোনদিন বেতন ব্যাংক একাউন্টে জমা হবে।
গত ৫ অক্টোবর ঘোষিত ইএফটিতে বেতন প্রদানের জন্য যে সিদ্ধান্ত সরকার নেয় তার সুফল এদেশের এমপিওভুক্ত শিক্ষক কর্মচারীরা পুরোপুরি উপভোগ করতে পারেনি তার অন্যতম প্রধান কারণ হলো মাউশির হটকারী সিদ্ধান্ত।