গত ৫ অক্টোবর শিক্ষক দিবসে সরকারী ঘোষণা মতে এমপিওভুক্ত সকল শিক্ষক কর্মচারীরা ইএফটির মাধ্যমে বেতন নিজ একাউন্টের মাধ্যমে উত্তোলন করতে পারবে। সেই লক্ষ্যে ৩ লক্ষ ৯৮ হাজার এমপিওভুক্ত শিক্ষক কর্মচারীর মধ্যে ১ম ধাপে ১ লক্ষ ৮৯ হাজার শিক্ষক কর্মচারী ইএফটির আওতাভুক্ত হয় এবং তাদের বেতন মাসের ১ তারিখে তাদের নিজ ব্যাংক হিসাবে পৌছে গেছে।
পররর্তীতে ২য় ধাপে গত ১৯ তারিখে অনেক চড়াই উৎরাই পার হয়ে আরও ৬৭৪৪০ জন শিক্ষক কর্মচারির পেমেন্ট তালিকা প্রকাশ করে কিন্তু তারা এখনও তাদের বেতনের টাকা এখন হাতে পায়নি। অথ্যাৎ তাদের ব্যাংক একাউন্টে তাদের বেতনের টাকা পৌছায়নি। তবে নির্ভরযোগ্য মাধ্যমে জানা গেছে যে বেতন পাওয়ার সকল কার্যক্রম সম্পূর্ণ হয়েছে সকল আইন কানুন নিয়মনীতি শেষ এখন যে কোন সময় যে কারও ব্যাংক একাউন্টে বেতনের টাকা পৌছে যাবে।
এখন সে ক্ষেত্রে সকলের তো আর একসাথে ঢুকবে না কারও আগে ঢুকবে কারও পরে ঢুকবে। কিন্তু এখন প্রশ্ন হচ্ছে কবে আসবে আমার নিজ একাউন্টে টাকা। কোনদিন পাইব আমার বেতনের টাকা। দেখেন প্রয়োজন তো আর বাঁধা মানে না।
আজ ২৯/০১/২০২৫ তারিখ আজ কি আমরা আমাদের ন্যর্য মজুরির টাকা বুঝে পাইব। এটা কোন ধরনের বাস্তবতা একটু বুঝিয়ে বলবেন মাস শেষ হয়ে আর এক মাস পূর্ণ হতে চলেছে এখন পর্যন্ত কি আমরা আমাদের বেতন পেতে পারি না। আজ কি আমরা আমাদের ঘাম ঝরানো মজুরীর অনুদানের টাকা পাইব। এভাবে আর কতদিন চলবে এভাবে কি চালানো যায়।
খুব তো বড় বড় কথা বলেন যে, আপনারা বেতন পান আর আমরা পাই অনুদান তো আপনাদের লজ্জা লাগে না অনুদানের টাকা দিনের পর দিন আটকিয়ে রাখেন আপনারা। নিজেদের বেতনের টাকা তো নিজেদের পকেটে খুব সুন্দর আগেভাগে পকেটে ভরেছেন। ও ভালো কথা আপনাদের তো আর বেতনের টাকা খরচ করতে হয় না। কিন্তু বিধিবাম দেখেন আপনারাই আগেভাগে আপনাদের বেতন ঠিক নিয়ে নেন। আর আমরা যারা এই স্বল্প অনুদানের উপর নির্ভরশীল তাদেরকে আপনারা দিনের পর দিন বিভিন্ন অজুহাতে দিন পার করতে থাকেন।
হে পৃথিবীর বিবেক তুমি কোন দিন জাগ্রত হবে এ দেশে। কোন দিন তুমি মজলুম মানুষের পক্ষে কথা বলবে। কোন দিন এই পাষাণ পৃথিবীর পাষাণ মানুষগুলো নিজেদের পাষণ্ডতা বিষর্জন দিয়ে মজলুমের পাশে এসে দাঁড়াবে। সেই দিনের অপেক্ষা কোন দিন শেষ হবে।
দ্বিতীয় ধাপের বেতন পাওয়ার হয়ত এক সপ্তাহের পর আyবার তৃতীয় ধাপে যে ৮৬ হাজার শিক্ষক কর্মচারী ইএফটির আওতাভুক্ত হয়েছে তাদের বেতনের টাকা একাউন্টে পৌছে যাবে।
Leave a Reply