ইতিমধ্যে রোর্ড টু যমুনা অগ্রসর হওয়া শুরু করেছে। আজ আমাদের দাবী পুরণ না করে আমরা ঘরে ফরবনা জানিয়েছেন আন্দোলনরত শিক্ষক কর্মচারীরা।
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে সরকারি করার দাবিতে মার্চ টু যমুনা পালন করবেন শিক্ষক-কর্মচারীরা। বুধবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) দুপুরের মধ্যে সরকারের পক্ষ থেকে কোনো ঘোষণা না আসলে এ কর্মসূচি পালন করবেন তারা।
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে সরকারি করার দাবিতে মার্চ টু যমুনা পালন করবেন শিক্ষক-কর্মচারীরা। বুধবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) দুপুরের মধ্যে সরকারের পক্ষ থেকে কোনো ঘোষণা না আসলে এ কর্মসূচি পালন করবেন তারা।
শিক্ষকরা বলছেন, সরকারি নিয়মে বাড়িভাড়া, মেডিক্যাল ভাতা, শতভাগ উৎসব ভাতা ও এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণের প্রজ্ঞাপন জারি করতে হবে। প্রজ্ঞাপন ছাড়া শিক্ষক-কর্মচারীরা ঘরে ফিরবেন না।
অষ্টম দিনের মতো জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণপ্রত্যাশী জোটের নেতারা অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন।
এর আগে, মঙ্গলবার দুপুরে সচিবালয় অভিমুখে পদযাত্রা করেন এমপিও শিক্ষকরা। পরে সচিবালয়ের রাস্তায় পৌঁছালে পুলিশ ব্যারিকেড দিয়ে বাধা দেয়। সেখানে শিক্ষক-কর্মচারীরা অবস্থান করে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করে ফের লাগাতার অবস্থান কর্মসূচিতে ফিরে আসেন।
গত সোমবার সচিবালয়ে শিক্ষক প্রতিনিধিদলের সঙ্গে কথা বলে আশ্বাস দেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব হুমায়ুন কবির। তবে শিক্ষকরা বলছেন, আন্দোলনস্থলে এসে সরকারের পক্ষ থেকে ঘোষণা দিতে হবে।
গত ১২ ফেব্রুয়ারি থেকে এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণপ্রত্যাশী জোট ঘোষিত এই কর্মসূচিতে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে শিক্ষকরা অবস্থান নিয়েছেন। সংগঠনের সদস্য সচিব দেলাওয়ার হোসেন আজীজী বলেন আমরা আশ্বাসে বিশ্বাসী না, আন্দোলনস্থলে এসে ঘোষণা দিতে হবে, আমাদের দাবি মেনে নেওয়া হয়েছে। অন্যথায় শিক্ষকরা পরিবার-পরিজন নিয়ে অবস্থান কর্মসূচি পালন করবে।
সংগঠনটির যুগ্ম সদস্য সচিব আবুল বাসার বলেন, আমরা আশাকরি সরকার আমাদের যৌক্তিক দাবি মেনে নেবে। অন্যথায় কর্মবিরতিসহ আরও কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হতে পারে।
আমরা যদি একতাবদ্ধ হয়ে একনিষ্ঠ ভাবে কর্মসূচী পালন করতে পারি তাহলে আমাদের দাবী পুরণ হতে খুব বেশি সময় অপেক্ষা করতে হবে না।
Leave a Reply