1. admin@kp-nat.com : admin : Ayub Ali
  2. ayub.bhs@gmail.com : Ayub ali : Ayub ali
বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ ২০২৫, ০১:২৮ পূর্বাহ্ন
Title :
সরকারী চাকুরীজীবিদের প্রাপ্ত সুযোগ সুবিধা ও এমপিওভুক্ত শিক্ষক কর্মচারীদের প্রাপ্ত সুযোগ সুবিধা। আন্দোলনে সকলের প্রাপ্তির খাতা ভরা, কেবল এমপিওভুক্ত শিক্ষক ছাড়া। কিন্তু কেন? নতুন এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন নিয়ে যা জানালো মাউশি। সরকারী শিক্ষক কর্মচারী বনাম এমপিওভুক্ত শিক্ষক কর্মচারী! এ কেমন বৈষম্য? এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ফেব্রুয়ারির বেতন ও বোনাস নিয়ে মাউশির আশ্বাস। ইএফটির ৫ম ধাপের শিক্ষক কর্মচারীর বেতনের খবর। সংশোধনের পরিপূর্ণ নির্দেশিকা ১০০% Authentic. এই এডিট অপশন কতটুকু সাহায্য করবে সংশোধনীর জন্য? সংশোধন কিন্তু সবার লাগবে তবে…… এমপিওভুক্ত শিক্ষক কর্মচারী সুযোগ সুবিধা কতটুুকু বাড়ছে?

ইএফটি ড্যাশবোর্ডে ভুলত্রুটিগুলো দৃশ্যমান করুন।

  • Update Time : রবিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫
  • ২৫২ Time View
ইএফটি ড্যাশবোর্ডে ভুলত্রুটিগুলো

গত ৫ অক্টোবর জাতীয় শিক্ষক দিবসে বাংলাদেশ সরকার ঘোষণা দেন যে, এমপিওভুক্ত শিক্ষক কর্মচারীদের বেতন ভাতা ইএফটির মাধ্যমে প্রেরণ করা হবে। সেই ধারাবাহিকতায় মাউশি এমপিওভুক্ত শিক্ষক কর্মচারীদের নির্দেশ প্রদান করে তাদের হালনাগাদ তথ্য প্রতিষ্ঠানের ইএফটির প্যানেলে আপলোড করার জন্য। প্রতিটি প্রতিটি শিক্ষক কর্মচারীগণ তাদের প্রয়োজনীয় তথ্য দ্রুততর সময়ের মধ্যে আপলোড করেন। এবং সেই কাজ করার সময় অনেকের অনেক তথ্যে কিছু অনাকাঙ্খিত ভুল ভ্রান্তি হয়ে যায়।

সেই ভুলের খেসারত এমপিওভুক্ত শিক্ষক কর্মচারীগণ এখন প্রদান করিতেছে। মাস শেষে তাদের বেতন তারা পাচ্ছে না। যাক এখন আসি আসল কথায় ভুল যেভাবেই হোক ভুল তো ভুলই সেটা ইচ্ছাকৃত হোক বা অনিচ্ছাকৃত হোক। এখন সময় ভুল সংশোধনের। মাউশি থেকে বলা হয়েছিল যে, ভুল নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সংশোধন করতে হবে। তাদের নির্দেশনা মোতাবেক এবং মাউশি প্রতিষ্ঠানের ইএফটি প্যানেলে সনাক্তকরণ করে দিবে কার ভুল কি এবং কতটুকু। সেই মোতাবেক তথ্য সংশোধন করতে হবে।

কিন্তু অত্যান্ত পরিতাপের বিষয় এই যে, আগামী ০৫/০৩/২৫ তারিখের মধ্যে ভুল সংশোধনের সময়সীমা বেঁধে দিলেও এখন কার কি ভুল তা কিন্তু মাউশি ইএফটি ড্যাশবোর্ডে দৃশমান করেনি। যা দেখে শিক্ষক কর্মচারীরা তাদের করণীয় কাজ গুলো করবে। তারা তাদের ভুলের মাত্রাগুলো দেখে সেই মতে সংশোধনের ব্যবস্থা নিবে। অনেক ভুল আছে সেগুলো সংশোধন করতে কিন্তু বেশ সময় সাপেক্ষ ব্যাপার যেমন জাতীয় পরিচয়পত্র বা সনদ সংশোধন করতে প্রায় ১৫-২০ দিন সময় লাগে।

আরও একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় তা হলো ২য় ধাপে যেসকল শিক্ষক কর্মচারী ইএফটির আওতাভুক্ত হয়েছিল এবং ইএফটির মাধ্যমে বেতন পেয়েছে তাদের তথ্য সংশোধনের ব্যাপারে সবচেয়ে বেশি ধোয়াশা সৃষ্টি হয়েছে। কখনও শোনা যাচ্ছে তাদের তথ্য সংশোধন করা লাগবে আবার কখনও শোনা যাচ্ছে লাগবে না। তাহলে তারা এখন কি করবে। কখনও শোনা যাচ্ছে তাদের সংশোধন ঐচ্ছিক। প্রশ্ন হলো সে যাই হোক না কেন যদি ভুল থাকে তা দ্রুত প্রতিষ্ঠানের ইএফটির ড্যাশবোর্ডে দৃশমান করুন সেখানে যাদের ভুল দৃশমান হবে তারা সংশোধন করবে আর যাদের দৃশ্যমান হবে না তারা সংশোধন করবে না পরিস্কার কথা।

আমার জানা মতে অনেক শিক্ষক কর্মচারীদের কোনরূপ ভাল না থাকার পরও তারা এখনও ইএফটির আওতাভুক্ত হতে পারেনি। আবার অনেকের ভুল থাকার পরও ইএফটির আওতাভুক্ত হয়েছে। আসলে কি যে হচ্ছে আর কি যে করছে মাউশি তা কিন্তু পরিস্কার নয়।

সর্বশেষে একটি কথা বলি তা হলে দয়া করে আমাদের ভুল গুলো দ্রত সময়ের ইএফটির প্যানেলে দৃশ্যমান করুন। কারণ ভুল থাকলে তা দৃশ্যমান করতে তো এত সময় লাগার কথা না। কোন ইনডেক্সের কি ভুল আছে তা আইবাস++ ভেরিফিকেশন করার সময় ফ্রিক্সড হয়েছে। তো এত সময় লাগার কথা না তো ভুল গুলো দৃশ্যমান করার জন্য। নাকি ভুল তৈরি করা হচ্ছে………..

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আমার খবর
© All rights reserved © 2025 Kisukhoner Pathshala
Customized By BlogTheme