বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কর্মরত এমপিওভুক্ত সাড়ে তিন লাখ শিক্ষক-কর্মচারীদের ইলেক্ট্রনিক ফান্ড ট্রান্সফার বা ইএফটির মাধ্যমে ডিসেম্বর মাসের বেতন-ভাতা ৪ ধাপে প্রায় সাড়ে তিন লাখ শিক্ষক কর্মচারীদের দিয়েছে সরকার। বেতন পাওয়া শিক্ষক-কর্মচারীদের
আমার এই শিরোনাম আমি কাউকে ছোট করার উদ্দেশ্যে নয় বরং তারা যে সত্যি সত্যি বৈষম্যের শিকার তা পরিস্কার করার জন্য দেওয়া। একটু খেয়াল করে দেখেন প্রতি বৎসরই যখন ঈদ আসে
রাজধানীর বারিধারায় ডিওএইসএসে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লে. জেনারেল জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীর (অব.) বসবাস করা ভবনের একটি ইউনিটে আগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটেছে। ভবনের ৫ম তলায় রান্নাঘর থেকে মূলত আগুন লাগে। ওই ইউনিটটি একটি
হায়রে সাধের ইএফটি! গরীবের নাকি সকল সাধ আহ্লাদ মানায় না তেমনি আমাদের অবস্থা। ইএফটির কথা শোনার পর এমপিওভুক্ত শিক্ষক কর্মচারীগণ একটু স্বস্তির নিশ্বাস ফেলেছিল যে, এই বুঝি এখন থেকে আমাদের
গত বছর ৫ অক্টোবর জাতীয় শিক্ষক দিবসে বর্তমান অন্তবর্তীকালীন সরকারের বিদায়ী শিক্ষা উপদেষ্টা ঘোষণা দেন যে, আগামী জানুয়ারী মাস হতে এমপিওভুক্ত শিক্ষক কর্মচারীদের বেতন ভাতা ইএফটির মাধ্যমে হবে। বিদায়ী উপদেষ্টার
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের উৎসব ভাতা ব্যবস্থায় চরম অস্থিরতা এবারো কাটলনা।কারো বোনাস ৪ আনা,কারো ৮ আনা আবার কারো ১৬ আনা আসন্ন ঈদ উল ফিতরেও বলবৎ থাকবে।অথচ গত ফেব্রুয়ারি মাসের দশ তারিখে সদ্য
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের আন্দোলন বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থার একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। বছরের পর বছর আন্দোলন, দাবি, প্রতিবাদ সত্ত্বেও তারা তাদের প্রাপ্য অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়ে আসছে। যেমন আমাদের আজকের