এদেশের এমপিওভুক্ত শিক্ষক কর্মচারীরা কি এদেশের শিক্ষা ব্যবস্থার কোন ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে বা এদেশের কোন ক্ষতির কারণ হয়ে দাড়িয়েছে। আমারা কি কখনও এদেশের কোন পেশাজীবির মুখের খাবার কেঁড়ে খেয়ে
বৈষম্য আর এমপিওভুক্ত শিক্ষক কর্মচারীদের জীবন যেন একসুতোয় গাঁথা সকল সময় সকল কাজে আমাদের সাথে বৈষম্য মুলক আচরণ করা যেন এদেশের তথা এদেশের আমালাদের নিত্য নৈমিত্তিক কাজ হয়ে দাঁড়িয়েছে। যাইহোক
প্রতিবছর উৎসব আসলেই নানামুখী বাহানা মাউশির তৈরি করা থাকে। কি ভাবে বলতে হবে, কি কারণ দেখাতে হবে সেই ছক তৈরি করতে মাউশি ব্যস্ত থাকে কয়েক সপ্তাহ। এই কাজে সময় ব্যয়
পৃথিবীতে বৈষম্য আর এমপিওভুক্ত শিক্ষক কর্মচারী যেন একসুতোয় গাথা। এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের চাওয়া পাওয়ার বিষয়ে কোন মুল্যায়ন নেই এদেশের সরকারী আমলাদের। মানুষের ভুল হতে পারে তবে তা একবার বা প্রথমবার যদি
এমপিওভুক্ত শিক্ষক কর্মচারীদের চলমান আন্দোলনের প্রভাবে হোক বা সরকারের সুদৃষ্টির কারণেই হোক বর্তমান সরকার তাদের দাবীর বিষয়গুলিতে নজর দিয়েছেন। আমি এজন্য চলমান আন্দোলন বললাম যে, তারা মান জাতীয়করণ প্রত্যাশি জোট
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কেন জানি না বা কোন কারণে তাও জানি না এদেশের অনেক পেশাজীবিরাই পছন্দ করে না। তার মধ্যে অন্যতম হলো এদেশের আমলারা। এদেশের আমলারা চিরকালই এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের অপছন্দ করে।
গত রোববার অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগ এক নির্দেশনায় জানিয়েছে, ঈদুল ফিতর উপলক্ষে সরকারি কর্মকর্তা–কর্মচারীদের চলতি মাসের বেতন-ভাতা ২৩ মার্চ দেওয়া হবে। এর ফলে অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারীদের মতো পেনশনাররাও একইদিনে তাদের