এমপিওভুক্ত স্কুল-কলেজের শিক্ষক-কর্মচারীদের ২০২৫ খ্রিষ্টাব্দের ঈদুল ফিতরের ঈদ উপলক্ষে উৎসব ভাতার দ্বিতীয় ধাপের প্রস্তাব মন্ত্রণালয়ে। বৃহস্পতিবার (২৭ মার্চ) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এবং মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) একাধিক কর্মকর্তা এ
কিভাবে শুরু করব ভাবছিলাম এমন সময় টিভিতে একটি টিক শো শুরু হল তার দিকে দৃষ্টি ফেরাতেই দেখি সেখানে একটি পত্রিকার শিরোনাম এমন যে বেতন ভাতা ছাড়াই সাড়ে তিনি লক্ষ শিক্ষকের
‘স্কুল-কলেজে কর্মরত এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের ঈদ উৎসব ভাতা এবং বেতনের সব কাজ শেষ করা হয়েছে। বাকি কাজ ব্যাংকের। ব্যাংকের বিষয়টি আমাদের হাতে নেই। আশা করছি বৃহস্পতিবারের মধ্যে শিক্ষক-কর্মচারীরা বেতন-ভাতার অর্থ তুলতে
“রক্ষক যদি ভক্ষক হয়” প্রবাদটি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ক্ষেত্রে বেশ ভালোভাবে প্রযোজ্য। এখানে “রক্ষক” বলতে সেই সংস্থাগুলিকে বোঝানো হচ্ছে, যারা শিক্ষকদের অধিকার রক্ষা এবং তাদের সুবিধা নিশ্চিত করার জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত, যেমন
এদেশের অনেক গুলো চিরসত্য বিষয় রয়েছে, যেমনটা প্রত্যেক দেশে তথা পৃথিবীতে রয়েছে। সূর্য পূর্ব দিকে উঠে, আর পশ্চিম দিকে অস্ত যায়। এরকম বিষয়গুলি তেমনি আরও কতগুলি বিষয় আছে তার মধ্যে
এদেশের ৯৭ থেকে ৯৮ ভাগ ছেলেমেয়েদের শিক্ষা দানের কাজে প্রতিনিয়ত আমরা ব্যস্ত থাকি। হ্যাঁ বলতে পারেন কখনও আমরা সফল হই কখনও আমরা সফল হই না। কিন্তু পরিশ্রম তো করি। তাহলে
‘স্কুল-কলেজে কর্মরত এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের ঈদ উৎসব ভাতা এবং বেতনের সব কাজ শেষ করা হয়েছে। বাকি কাজ ব্যাংকের। ব্যাংকের বিষয়টি আমাদের হাতে নেই। আশা করছি বৃহস্পতিবারের মধ্যে শিক্ষক-কর্মচারীরা বেতন-ভাতার অর্থ তুলতে