এমপিভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের আইবাস ডাবল প্লাসের ইলেকট্রনিক্স ফান্ড ট্রান্সফারে (ইএফটিতে) বেতন-ভাতার ৩য় ধাপের টাকা ছাড়ের নির্দেশ দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এই ধাপে স্কুল- কলেজের মোট ৮৪ হাজার ৭৭৬ জন শিক্ষক-কর্মচারীর অ্যাকাউন্টে টাকা যাবে।
সোমবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের একাধিক কর্মকর্তা এ তথ্য জানিয়েছে। বেতন ব্যাংকে জমা হওয়ার জন্য যে সকল কার্যক্রম শেষ করতে হয়ে তা প্রায় শেষের দিকে। তাই আশা করা যায় এ সপ্তাহের শেষ নাগাদ ৩য় ধাপের ৮৪ হাজারের অধিক শিক্ষক কর্মচারী ইএফটির মাধ্যমে বেতন পাবে।
তবে সব কিছু নির্ভর করছে মাউশির সিদ্ধান্তের উপর। মাউশি যদি আন্তরিক না হয় তাহলে এক সপ্তাহ কেন এক মাসেও বেতন পাওয়া সম্ভব নয়। মাউশির ভুমিকা নিয়ে প্রশ্ন কিন্তু করাই যায় কেননা মাউশি শরু থেকে কেন জানি খুব একটা আন্তরিক নয় যে, এমপিওভুক্ত শিক্ষক কর্মচারীরা ইএফটির মাধ্যমে বেতন উত্তোলন করুক। এই কারণে মাউশি ইচ্ছাকৃত কাজের ধীরগতি। নানা সময়ে নানা ধরনের অজুহাত নানা মুখী যড়যন্ত্র করেই চলেছে।
যে কাজ এক মাস পর করলেই সুন্দরভাবে গোছালো ভাবে সম্পুর্ণ করা যেত সেই কাজ দ্রুতগতিতে করার বাহানায় অহেতুক অকারণে দিনের পর দিন ভোগান্তি বাড়াছে।
মাউশির কাজের নীতি ও কৌশলে যথেষ্ট সন্দেহ অবকাশ আছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। কারণ তারা যে কারণ দেখিয়ে শিক্ষক কর্মচারীদের বেতন আটকে রেখেছে সেই তথ্য উপাত্তগুলোতে তাদের কাছেও রয়েছে। সেখানে তারা বার বার চেষ্টা করেও অনেক শিক্ষক কর্মচারীরা কোন প্রকার দোষ ত্রুটি খুঁজে বের করতে পারছে না। কিন্তু তারা বলছে যে তাদের তথ্য উপাত্ততে নানা ধরনের ভুল রয়েছে।
Leave a Reply