এদেশের আমলারা এদেশের সাধারণ মানুষের সাথে তাদের অফিসারগিরি দেখাতে পছন্দ করে আজীবন। এদেশের আমলার কিভাবে সাধারণ মানুষের কাজ সহজে করা যাবে সেই প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে না। তারা প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে কি ভাবে কোন কাজের জটিলতা তৈরি করা যায় তার।
১) EFT ভুল থাকলে সংশোধন ও পরিমার্জন হবে এই গুলি চলমান প্রক্রিয়া। সংশোধন পরিমার্জন সকল সময়ে করা যায় তার ব্যবস্থা রাখতে হবে।
২) এই কারণে শিক্ষক ও কর্মচারীদের বেতন বন্ধ রেখে, বন্ধ হয়ে যাবে। এই ধরনের হুমকি ধমকি অমানবিক এবং কর্তাগিরি দেখনো কথা বলার ঔদ্ধত্য আমলারা পায় কোথায় থেকে আমরা কি এদেশের আমলাদের চাকুরী করি না দেশের সেবা করি।
৩) EFT যাচাই ও সংশোধন সময়ের ব্যাপার, সময়ান্তে সকলেই সকলের প্রয়োজনে সংশোধন করতে বাধ্য।
৪) সংশোধনের কথা বলে এই গ্যাপটি না করে, পূর্বের নিয়মে বেতন নিয়মিত পাঠানো যেত।
৫) এমপিওশীটের ভুলের জন্য তো আর শিক্ষক কর্মচারী দায়ী না এর জন্য দায়ী যদি কেউ হয়ে থাকে তাহলে মাউশি নিজে অতএবং এমপিও কপিতে ভুলের জন্য EFT বেতন আটক রাখা সঠিক নিয়ম না।
৬) EFT সম্পর্কে বর্তমান যুগে কম/ বেশি সবাইর একটু ধারনা আছে।
৭) একজন শিক্ষক কর্মচারীর কতটুকু তথ্য থাকলে তাকে ভেরিফিকেশন করা সম্ভব এক্ষেত্রে শুধু মাত্র ব্যাংক হিসাবের তথ্য, আইডি কার্ড় সাথে মিল আছে, EFT টাকা আসার বাদা থাকার কথা না।
৮) এমপিও কপিতে ভুল থাকতে পারে কিন্তু কথা হলো এমপিওভুক্ত করেছে কারা মাউশি নিশ্চয়ই আমার বাবা তো আর আমার এমপিওভুক্তকরণ করেন নাই।
৯) আইডি কার্ড ও সনদে অমিল থাকবে বেশি অংশ শিক্ষক এনালগ নিয়মে নিয়োগ আছেন এই কারণে। তখন তথ্য পূরণ সঠিক দিলেও এমপিও তে ভুল আসত। আর এই ভুল করত কারা মাউশির নিয়োগকৃত কর্মীরাই।
১০) সংশোধন আগেও ছিল এখনো চলমান তাই কোন উপায়তে বেতন বন্ধ রাখা যাবে না।
১১) মাউশির প্রোগ্রামারদের দক্ষতার অভাব আছে। শিক্ষক ও কর্মচারী আজ বেতন না পাওয়ার কারণে যে কষ্টে আছেন তার জন্য একমাত্র দায়ী মাউশি ও তার অযোগ্য কর্মকর্তা ও কর্মচারী।
১২) হাজার হাজার কোটি টাকা প্রতিদিন লেনদেন হয় দেশ বিদেশে ব্যাংকের EFT মাধ্যমে। আইডি কার্ড ও ব্যাংক হিসাবের তথ্যের মাধ্যমে। তখনতো এত জটিলতা তৈরি হয় না।
আমার সকল সনদপত্র, আইডি কার্ড ও ব্যাংক একাউন্ট সহ সকল ক্ষেত্রে আমার নামের বানান সঠিক আছে কিন্তু MPO SHEET এ বানান ভুল আছে- এর জন্য দায়ী কি আমি না মাউশি?