৫ অক্টোবর শিক্ষক দিবসে শিক্ষকদের ভাগ্যন্নোয়নের পদক্ষেপ গ্রহণ করায় এমপিওভুক্ত শিক্ষক সমাজ আনন্দে উল্লসিত হয়েছিল। কিন্তু সেই আন্দন এখন বিষাদে পরিণত হয়েছে। আজ তিন মাস থেকে অনেক শিক্ষক বেতন বিহীন। ২ মাস বেতন বিহীন প্রায় সাড়ে তিন লাখ শিক্ষক কর্মচারী। যার কোন যৌক্তিক কারণ আছে বলে মনে হয় না। আজ কাল পরশু বলে দিনের পর দিন বিলম্ব করা হচ্ছে। কারও কোন প্রকার জবাবদিহিতা নাই।
এমপিওভুক্ত শিক্ষক কর্মচারীদের জানুয়ারীর বেতন প্রসংগে মাউশির নিকট জানতে চাইলে উপপরিচালক (প্রশাসন) মোঃ শাহজাহান ঔদ্ধত্বের সহিত বলেন, শিক্ষকদের জানুয়ারীর বেতন ব্যাংকে পাঠাতে আরও সময় লাগবে। মনে ওর বাপের টাকা দিবে। আমরা কি কার বাপের সম্পত্তি হতে বেতন নেই না দেশের সরকার দেশের জ্ন্য সেবা করার বিনিময়ে আমাদেরকে বেতন প্রদান করে। তাহলে একজন সেই সরকারের একজন বেতনভুক্ত কর্মকর্তা কিভাবে এত ঔদ্ধত্বের সুরে কথা বলে। আমরা কি মাউশির দানের টাকা গ্রহণ করি না তা করি নাতো। বরং মাউশির বিভিন্ন শ্রেণীর কর্মকর্তা শিক্ষকদের বিভিন্ন ভাবে নাজেহাল করে তাদের থেকে টাকা উৎকোচ নিয়ে আজ বাড়ি গাড়ির মালিক।
মাউশির ও ইএমআইএসসেলের এক শ্রেণীর অসাধু কর্মকর্তাদের গোপন ষড়যন্ত্রের কবলে পড়েছে এমপিওভুক্ত শিক্ষক কর্মচারীদের ইএফটি। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে আমাদের দেশের বৈষম্য নিরসনের ফরমুলায় আগত সরকার নিশ্চূপ কেন? কেন তারা এর প্রতিকার করছে না। কেন তারা ইএমআইএস সেলের ও মাউশির অসাধু কর্মকর্তাদের তৈরি ইএফটির কারিকুলাম বাস্তবায়নের দিকে তাকিয়ে আছে।
ইএফটির এই জটিলতা যে ইএমআইএস সেলের ও মাউশির অসাধু কর্মকর্তাদের নিজেদের তৈরি তা এদেশের পাগলও বুঝে। অথচ বুঝে না আমাদের শিক্ষা উপদেষ্টা তিনি বুঝেও না বোঝার ভান করে ইএমআইএস সেলের ও মাউশির অসাধু কর্মকর্তাদের তালে তাল মিল্লাচ্ছেন।
Manus rupi kulangar ra a rakom paristiti torii karay.