বৈষম্য আর এমপিওভুক্ত শিক্ষক কর্মচারীদের জীবন যেন একসুতোয় গাঁথা সকল সময় সকল কাজে আমাদের সাথে বৈষম্য মুলক আচরণ করা যেন এদেশের তথা এদেশের আমালাদের নিত্য নৈমিত্তিক কাজ হয়ে দাঁড়িয়েছে। যাইহোক বেতন বোনাস নিয়ে যে জটিলতা তৈরি হয়েছে তা এখন কতটুকু নিরসন হবে তা সত্যি বলা মুশকিল।
বেসরকারি স্কুল-কলেজে কর্মরত এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের ফেব্রুয়ারী-২০২৫ মাসের ১ম ধাপের বেতন অনুমোদন দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। শিগগিরই তাদের বেতন ব্যাংকে পাঠানো হবে।
আরও পড়ুন…..এমপিওভুক্ত শিক্ষক কর্মচারীদের উৎসব ভাতার প্রস্তাব মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ।
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের আইবাস ডাবল প্লাস সফটওয়্যারে ইলেকট্রনিক ফান্ড ট্রান্সফারে (ইএফটি) ফেব্রুয়ারির প্রথম ধাপের প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রণালয়। এ ধাপে মোট ৩ লাখ ৬৪ হাজার ২৩৯ জন শিক্ষক-কর্মচারী রয়েছেন। খুব শিগগিরই এ ধাপের শিক্ষকরা মেসেজ পাবেন।
রোববার শিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) একাধিক কর্মকর্তা এ তথ্য জানিয়েছেন।
আরও পড়ুন……এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের এতে অপছন্দ কেন আমলাদের?
জানা গেছে, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ইএফটির মাধ্যমে বেতন-ভাতা পান। তবে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কর্মরত এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা সরকারি কোষাগার থেকে ছাড় হলেও তা রাষ্ট্রায়ত্ত আটটি ব্যাংকের মাধ্যমে ‘অ্যানালগ’ পদ্ধতিতে ছাড় হয়। এই অর্থ তুলতে শিক্ষকদের নানা ভোগান্তিতে পড়তে হতো। এ সমস্যা দুরীকরণের জন্য এমপিওভুক্ত শিক্ষক কর্মচারীদের বেতন ভাতা ইএফটির মাধ্যমে প্রেরণের সিদ্ধান্ত নেয় বর্তামন সরকার। কিন্তু সেই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করতে গিয়ে নানা মুখী সমস্যা দেখা দেয়। সেই সমস্যা কিন্তু এখন অবধি পুরোপুরি কাটিয়ে উঠা সম্ভব হয়নি।
Leave a Reply